ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় ৩ জনের ফাঁসির আদেশ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:
ঝিনাইদহে কলেজ ছাত্র ইমরান হোসেন হত্যা মামলায় ৩ জনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। রোববার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক গোলাম আযম এ রায় দেন। দন্ডিতরা হলো-সদর উপজেলার ছোট কামারকুন্ডু গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে ইমরান হোসেন, আব্দুল মমিন বিশ্বাসের ছেলে নাসিম বিশ্বাস ও শিকারপুর গ্রামের আব্দুল মতলেব মুন্সীর ছেলে মনিরুল ইসলাম মুকুল।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১১ সালের ২১ অক্টোবর শহরের লাউদিয়া গ্রামের নজরুর ইসলামের ছেলে ও মুক্তিযোদ্ধা মসিউর রহমান কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র ইমরান বাড়ি থেকে মোটর সাইকেল নিয়ে বের হয়। পরদিন সদর উপজেলার শিকারপুর গ্রামের একটি পুকুর পাড় থেকে তার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ওইদিনই নিহতের পিতা নজরুল ইসলাম ঝিনাইদহ সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ২৩ জুন ৪ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় পুলিশ।
দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আজ আদালত আসামী ইমরান হোসেন, নাসিম বিশ্বাস ও মনিরুল ইসলাম মুকুলকে ফাঁসির আদেশ দেন। সেই সাথে তাদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। দন্ডিতদের মধ্যে নাসিম বিশ্বাস পলাতক রয়েছে। এ মামলায় অপর আসামী জাকির হোসেনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। এদিকে রায়ে সন্তুষ্ট প্রকাশ করেছে নিহতের স্বজনেরা। নিহতের ফুপা নাসির উদ্দিন বলেন, এ রায়ে সন্তুষ্ট হয়েছেন তার পরিবার। এখানে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এখন দ্রুত এ রায় কার্যকর করার দাবি জানান তিনি।
ঝিনাইদহে কলেজ ছাত্র ইমরান হোসেন হত্যা মামলায় ৩ জনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। রোববার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক গোলাম আযম এ রায় দেন। দন্ডিতরা হলো-সদর উপজেলার ছোট কামারকুন্ডু গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে ইমরান হোসেন, আব্দুল মমিন বিশ্বাসের ছেলে নাসিম বিশ্বাস ও শিকারপুর গ্রামের আব্দুল মতলেব মুন্সীর ছেলে মনিরুল ইসলাম মুকুল।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১১ সালের ২১ অক্টোবর শহরের লাউদিয়া গ্রামের নজরুর ইসলামের ছেলে ও মুক্তিযোদ্ধা মসিউর রহমান কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র ইমরান বাড়ি থেকে মোটর সাইকেল নিয়ে বের হয়। পরদিন সদর উপজেলার শিকারপুর গ্রামের একটি পুকুর পাড় থেকে তার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ওইদিনই নিহতের পিতা নজরুল ইসলাম ঝিনাইদহ সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ২৩ জুন ৪ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় পুলিশ।
দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আজ আদালত আসামী ইমরান হোসেন, নাসিম বিশ্বাস ও মনিরুল ইসলাম মুকুলকে ফাঁসির আদেশ দেন। সেই সাথে তাদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। দন্ডিতদের মধ্যে নাসিম বিশ্বাস পলাতক রয়েছে। এ মামলায় অপর আসামী জাকির হোসেনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। এদিকে রায়ে সন্তুষ্ট প্রকাশ করেছে নিহতের স্বজনেরা। নিহতের ফুপা নাসির উদ্দিন বলেন, এ রায়ে সন্তুষ্ট হয়েছেন তার পরিবার। এখানে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এখন দ্রুত এ রায় কার্যকর করার দাবি জানান তিনি।
No comments