মহেশপুরে রোড ডাকাতির সময় হাতেনাতে আন্ত জেলার ডাকাত দলের ১ সদস্য আটক
মহেশপুর(ঝিনাইদহ)প্রতিনিধিঃ কালীগজ্ঞ-জীবননগর সড়কের ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার কৃঞ্চচন্দ্রপুর মাঠে বাস ডাকাতির সময় হাতেনাতে আন্ত জেলার ডাকাত দলের হোতা রবিউল(৩৫) আটক। অন্য সদস্যরা কয়েক লক্ষ টকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়েছে।
থানা ও বাসের যাত্রী সূত্রে প্রকাশ, মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা জে.আর পরিবহন ও দর্শনা ডিলাক্র সহ পিকআপ ও নছিমন করিমনে মহেশপুর উপজেলার কৃঞ্চচন্দ্রপুর বাকড়ার খাল নামক স্থানে ডাকাতরা গাছ ফেলে প্রায় একদেড় ঘন্টা ধরে ডাকাতি করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতরা পালিয়ে যায়। এ সময় রবিউল নামে এক ডাকাত আটক হয়। সে ঝিনাইদহ সদর থানার কুলবাড়ীয়া গ্রামের মহি উদ্দিনের ছেলে। ডাকাতির কবলে পড়া জে.আর পরিবহনের সুপার ভাইজার নাছিম উদ্দিন জানায়, ঘটনাস্থলে পৌছালেই তারা দেখতে পায় একটি পিকআপ ও একটি নছিমন আটকানো আছে এবং সামনে একটি গাছ ফেলা আছে। ডাকাতরা গাড়ীর মধ্যে উঠে তার কাছে থাকা ১১ হাজার টাকা, জীবননগর থানার এক পুলিশ সদস্য সাইফুজ্জামানের কাছ কাছ থেকে ১২ হাজার টাকা ও ৩টি মোবাইল ছিনিয়ে নেয়, ৩জন মহিলা যাত্রীর কাছ থেকে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা সহ সকলের মোবাইল ছিনিয়ে নেয়। এর পরপরই দর্শনা ডিলাক্র হাজির হলে ডাকাতরা গাড়ীতে উঠে লুটতরাজ শুরু করে দেয়। কিছুক্ষন পর পুলিশের গাড়ী হাজির হলে ডাকাতরা পালাতে থাকে। এ সময় আমি ও বাসের যাত্রী পুলিশ সদস্য সাইফুল মিলে এক ডাকাতকে ধরে আগত পুলিশের কাছে হস্তান্তর করি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ডাকাতরা কয়েক লক্ষ টাকার মালামাল নিয়ে পালিয়েছে। এ বিষয়ে হাইওয়ে ডিউটিরত এ.এস.আই সিরাজ বাদী হয়ে মহেশপুর থানায় একটি ডাকাতি মামলা করেছে। যার নং ৯(৭)১৮। মহেশপুর থানার ওসি লস্কর জাহিদুল হক বলেন, আটককৃত ডাকাত রবিউল একজন আন্ত জেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। তার বিরুদ্ধে কুষ্টিয়া(ইবি)থানায় একটি হত্যা মামলা ও ঝিনাইদহ সদর থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। ওসি আরো জানায় তার কাছ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে আরো তথ্য পাওয়ার জন্য ৭দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাস যাত্রী পুলিশ সদস্য সাইফুজ্জামান জানায় ডাকাতরা সংখ্যায় প্রায় ১০/১২ জন ছিল।
থানা ও বাসের যাত্রী সূত্রে প্রকাশ, মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা জে.আর পরিবহন ও দর্শনা ডিলাক্র সহ পিকআপ ও নছিমন করিমনে মহেশপুর উপজেলার কৃঞ্চচন্দ্রপুর বাকড়ার খাল নামক স্থানে ডাকাতরা গাছ ফেলে প্রায় একদেড় ঘন্টা ধরে ডাকাতি করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতরা পালিয়ে যায়। এ সময় রবিউল নামে এক ডাকাত আটক হয়। সে ঝিনাইদহ সদর থানার কুলবাড়ীয়া গ্রামের মহি উদ্দিনের ছেলে। ডাকাতির কবলে পড়া জে.আর পরিবহনের সুপার ভাইজার নাছিম উদ্দিন জানায়, ঘটনাস্থলে পৌছালেই তারা দেখতে পায় একটি পিকআপ ও একটি নছিমন আটকানো আছে এবং সামনে একটি গাছ ফেলা আছে। ডাকাতরা গাড়ীর মধ্যে উঠে তার কাছে থাকা ১১ হাজার টাকা, জীবননগর থানার এক পুলিশ সদস্য সাইফুজ্জামানের কাছ কাছ থেকে ১২ হাজার টাকা ও ৩টি মোবাইল ছিনিয়ে নেয়, ৩জন মহিলা যাত্রীর কাছ থেকে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা সহ সকলের মোবাইল ছিনিয়ে নেয়। এর পরপরই দর্শনা ডিলাক্র হাজির হলে ডাকাতরা গাড়ীতে উঠে লুটতরাজ শুরু করে দেয়। কিছুক্ষন পর পুলিশের গাড়ী হাজির হলে ডাকাতরা পালাতে থাকে। এ সময় আমি ও বাসের যাত্রী পুলিশ সদস্য সাইফুল মিলে এক ডাকাতকে ধরে আগত পুলিশের কাছে হস্তান্তর করি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ডাকাতরা কয়েক লক্ষ টাকার মালামাল নিয়ে পালিয়েছে। এ বিষয়ে হাইওয়ে ডিউটিরত এ.এস.আই সিরাজ বাদী হয়ে মহেশপুর থানায় একটি ডাকাতি মামলা করেছে। যার নং ৯(৭)১৮। মহেশপুর থানার ওসি লস্কর জাহিদুল হক বলেন, আটককৃত ডাকাত রবিউল একজন আন্ত জেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। তার বিরুদ্ধে কুষ্টিয়া(ইবি)থানায় একটি হত্যা মামলা ও ঝিনাইদহ সদর থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। ওসি আরো জানায় তার কাছ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে আরো তথ্য পাওয়ার জন্য ৭দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাস যাত্রী পুলিশ সদস্য সাইফুজ্জামান জানায় ডাকাতরা সংখ্যায় প্রায় ১০/১২ জন ছিল।
No comments