মহেশপুরে অপহরন মামলার আসামী হারুন ৩মাসেও আটক হয়নি
মহেশপুর প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহের মহেশপুরে ৩ মাস পার হলেও স্কুল ছাত্রী অপহরন মামলার আসামী হারুনকে পুলিশ আজও আটক করতে পারেনি।
এলাকাবাসী ও অভিযোগ সূত্রে প্রকাশ, উপজেলার সাড়াতলা গ্রামের টুকুর কন্যা ৯ম শ্রেণীর ছাত্রীকে একই গ্রামের আলম হোসেনের লম্পট ছেলে হারুন অপহরন করে নিয়ে যায়।
ভিকটিম জানায়, গত ১৭/৪/১৮ই তারিখে বেলা ১১টার সময় সে স্কুলের সামনে একটি দোকানে আসলে লম্পট হারুন তাকে জোরপূর্বক মোটসাইকে তুলে কোটচাঁদপুর নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাকে পরিবহন যোগে ঢাকায় নিয়ে একটি ঘরের মধ্যে ১৩ দিন যাবৎ আটকে রেখে তার উপর অমানুষিক নির্যাতন চালিয়েছে।
মেয়ের পিতা টুকু জানায়, অনেক দিন যাবৎ লম্পট হারুন তার মেয়েকে উত্যক্ত করে আসছিল। তারা দরিদ্র হওয়ায় প্রভাবশালী হারুনের বিরুদ্ধে তারা কিছুই করতে পারছে না। এ ব্যাপারে মেয়ের পিতা বাদী হয়ে গত ২২/৪/১৮ইং তারিখে মহেশপুর থানায় একটি অপহরন মামলা দায়ের করে। যার নং-২৭।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস.আই রুহুল আজম বলেন, আসামী হারুনকে গ্রেফতার করার জন্য জোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
এলাকাবাসী ও অভিযোগ সূত্রে প্রকাশ, উপজেলার সাড়াতলা গ্রামের টুকুর কন্যা ৯ম শ্রেণীর ছাত্রীকে একই গ্রামের আলম হোসেনের লম্পট ছেলে হারুন অপহরন করে নিয়ে যায়।
ভিকটিম জানায়, গত ১৭/৪/১৮ই তারিখে বেলা ১১টার সময় সে স্কুলের সামনে একটি দোকানে আসলে লম্পট হারুন তাকে জোরপূর্বক মোটসাইকে তুলে কোটচাঁদপুর নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাকে পরিবহন যোগে ঢাকায় নিয়ে একটি ঘরের মধ্যে ১৩ দিন যাবৎ আটকে রেখে তার উপর অমানুষিক নির্যাতন চালিয়েছে।
মেয়ের পিতা টুকু জানায়, অনেক দিন যাবৎ লম্পট হারুন তার মেয়েকে উত্যক্ত করে আসছিল। তারা দরিদ্র হওয়ায় প্রভাবশালী হারুনের বিরুদ্ধে তারা কিছুই করতে পারছে না। এ ব্যাপারে মেয়ের পিতা বাদী হয়ে গত ২২/৪/১৮ইং তারিখে মহেশপুর থানায় একটি অপহরন মামলা দায়ের করে। যার নং-২৭।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস.আই রুহুল আজম বলেন, আসামী হারুনকে গ্রেফতার করার জন্য জোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
No comments