শৈলকুপায় আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত
মানিক ঘোষ স্টাফ রিপোর্টার:
অধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঝিনাইদহের শৈলকুপায় আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে শৈলকুপার বয়েড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা হলো-ওই গ্রামের আফজাল হোসেন (৫০), আজাহার আলী (৪০), আফাঙ্গীর হোসেন (৩০), দুলাল হোসেন (৩৬), মঞ্জুরা খাতুন (২৯), রুপিয়া খাতুন (৫০)সহ ১০ জন।
সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (শৈলকুপা সার্কেল) তারেক আল মেহেদি জানান, দীর্ঘদিন ধরে উমেদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আওয়ামীলীগ নেতা সাব্দার হোসেন মোল্লা এবং একই ইউনিয়নের অপর আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান বাবুলের সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। গত শুক্রবার মিজানুর রহমান বাবুলের সমর্থক রয়েড়া দক্ষিণ পাড়া গ্রামের কয়েকজন ব্যক্তি সাব্দার মোল্লার গ্রুপে যোগদান করে। এ ঘটনার পর থেকে ওই গ্রামে উত্তেজনা চলে আসছিল। এরই জের ধরে বৃহস্পতিবার সকালে রয়েড়া গ্রামে উভয় গ্রুপের লোকজন দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয় আহতদের মধ্যে ৫ জনকে উদ্ধার করে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
অধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঝিনাইদহের শৈলকুপায় আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে শৈলকুপার বয়েড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা হলো-ওই গ্রামের আফজাল হোসেন (৫০), আজাহার আলী (৪০), আফাঙ্গীর হোসেন (৩০), দুলাল হোসেন (৩৬), মঞ্জুরা খাতুন (২৯), রুপিয়া খাতুন (৫০)সহ ১০ জন।
সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (শৈলকুপা সার্কেল) তারেক আল মেহেদি জানান, দীর্ঘদিন ধরে উমেদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আওয়ামীলীগ নেতা সাব্দার হোসেন মোল্লা এবং একই ইউনিয়নের অপর আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান বাবুলের সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। গত শুক্রবার মিজানুর রহমান বাবুলের সমর্থক রয়েড়া দক্ষিণ পাড়া গ্রামের কয়েকজন ব্যক্তি সাব্দার মোল্লার গ্রুপে যোগদান করে। এ ঘটনার পর থেকে ওই গ্রামে উত্তেজনা চলে আসছিল। এরই জের ধরে বৃহস্পতিবার সকালে রয়েড়া গ্রামে উভয় গ্রুপের লোকজন দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয় আহতদের মধ্যে ৫ জনকে উদ্ধার করে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
No comments