ঝিনাইদহের মহেশপুরে সরকারী প্রাইমারী স্কুলে দপ্তরী কাম নৈশ প্রহরী নিয়োগে চরম দূর্ণীতি, অনিয়ম ও উৎকোচ গ্রহনের অভিযোগে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে আদালতে ।
মহেশপুর (ঝিনাইদহ)প্রতিনিধি: ঝিনাইদহের মহেশপুরে ২৭টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরী কাম নৈশ প্রহরী নিয়োগে চরম দূর্ণীতি, অনিয়ম ও মোটা অংকের উকোচ গ্রহনের অভিযোগে আদালতে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে।
এলাকাবাসী ও মামলার এজাহার সূত্রে জানাগেছে,ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলায় ২৭টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরী কাম নৈশ প্রহরী পদে নিয়োগের ফলাফল গত ২১শে জুন ঘোষনা করা হয়েছে। এরমধ্যে অনেকেই সংক্ষুব্ধ হয়ে ঘুষ, দূর্ণীতি ও অনিয়মের অভিযোগ এনে রোববার ঝিনাইদহ সহকারী জজ আদালতে মামলা দায়ের করেছে।
মাইলবাড়ীয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি ফারুক বিল্লাহ বাদী হয়ে ঝিনাইদহ আদালতে মামলা করে। যার নং মহেশ/পি-১৩৬/১৮। মামলাটি পরিচালনা করেন এ্যাড. গোলাম মোস্তফা। মামলার আরজিতে বিবাদী করা হয়েছে নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল ইসলাম, সদস্য সচিব ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাহবুবর রহমান, এমপি কর্তৃক মনোনীত সদস্য মিজানুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত সদস্য ফকির আহম্মেদ ও প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলামকে।
জনাব ফারুক বিল্লাহ বলেন, স্বচ্ছতার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এবং আমাদেরকে ভুল বুঝিয়ে নাম্বার নিয়ে তাদের পছন্দ মত লোক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নিষেধাঞ্জা জারি করেছে। এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাহবুবুর রহমান জানান, তারা এ পর্যন্ত মাইলবাড়ীয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়, নওদাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়, জোকা প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বড়বাড়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মামলার কপি হাতে পেয়েছে। তিনি বলেন, ২৪ ও ২৫ শে জুন তিনি মামলার ইনফরমেশন চিঠিগুলো পায়। কিন্তু তার আগেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এখন আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তারা জবাবদিহি করবে। নওদাগা স্কুলের বাদী হয়েছেন বিদ্যালয়ের সভাপতি ফারুক মেম্বার, বড়বাড়ী স্কুলের মামলার বাদী হয়েছেন প্রার্থী মৃত তোফাজ্জেলহোসেনের পুত্র লিখন, জোকা স্কুলের মামলার বাদী হয়েছেন প্রার্থী মৃত মসলেম মোল্লার পুত্র বিল্লাল হোসেন
মামলার বিষয়ে মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল ইসলাম মামলার বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে জানান, আমরা মামলার বিষয়ে আদালতে জবাব দিব
এলাকাবাসী ও মামলার এজাহার সূত্রে জানাগেছে,ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলায় ২৭টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরী কাম নৈশ প্রহরী পদে নিয়োগের ফলাফল গত ২১শে জুন ঘোষনা করা হয়েছে। এরমধ্যে অনেকেই সংক্ষুব্ধ হয়ে ঘুষ, দূর্ণীতি ও অনিয়মের অভিযোগ এনে রোববার ঝিনাইদহ সহকারী জজ আদালতে মামলা দায়ের করেছে।
মাইলবাড়ীয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি ফারুক বিল্লাহ বাদী হয়ে ঝিনাইদহ আদালতে মামলা করে। যার নং মহেশ/পি-১৩৬/১৮। মামলাটি পরিচালনা করেন এ্যাড. গোলাম মোস্তফা। মামলার আরজিতে বিবাদী করা হয়েছে নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল ইসলাম, সদস্য সচিব ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাহবুবর রহমান, এমপি কর্তৃক মনোনীত সদস্য মিজানুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত সদস্য ফকির আহম্মেদ ও প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলামকে।
জনাব ফারুক বিল্লাহ বলেন, স্বচ্ছতার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এবং আমাদেরকে ভুল বুঝিয়ে নাম্বার নিয়ে তাদের পছন্দ মত লোক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নিষেধাঞ্জা জারি করেছে। এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাহবুবুর রহমান জানান, তারা এ পর্যন্ত মাইলবাড়ীয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়, নওদাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়, জোকা প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বড়বাড়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মামলার কপি হাতে পেয়েছে। তিনি বলেন, ২৪ ও ২৫ শে জুন তিনি মামলার ইনফরমেশন চিঠিগুলো পায়। কিন্তু তার আগেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এখন আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তারা জবাবদিহি করবে। নওদাগা স্কুলের বাদী হয়েছেন বিদ্যালয়ের সভাপতি ফারুক মেম্বার, বড়বাড়ী স্কুলের মামলার বাদী হয়েছেন প্রার্থী মৃত তোফাজ্জেলহোসেনের পুত্র লিখন, জোকা স্কুলের মামলার বাদী হয়েছেন প্রার্থী মৃত মসলেম মোল্লার পুত্র বিল্লাল হোসেন
মামলার বিষয়ে মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল ইসলাম মামলার বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে জানান, আমরা মামলার বিষয়ে আদালতে জবাব দিব
No comments