কালীগঞ্জে মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় গুরুত্বর আহত আঃ মালেকের চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়ে মহানুভবতার পরিচয় দিলেন পৌর প্যানেল মেয়র আশরাফ
মানিক ঘোষ, কালীগঞ্জ, ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ পৌরসভার কাশীপুর গ্রামে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ও তার সঙ্গীরা প্রতিবেশী রাজু আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা করে।
মিজানুর মাদকদ্রব্য প্রতিবেশী রাজুর বাড়িতে রাখার প্রস্তাব দিলে রাজু এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় সে ক্ষিপ্ত হয়ে রাজুর পরিবারের উপর এই নির্মম নির্যাতন চালায়।
হামলায় রাজুসহ তার স্ত্রী মনোয়ার বেগম, শ্বশুর আব্দুল মালেক, শাশুড়ি আম্বিয়া বেগম, শ্যালিকা তহমিনাকে লাঠি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে আহত করে।আহতদের সবাইকে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সবাই অসুস্থ্য তবে রাজুর বৃদ্ধ শশুর আঃ মালেকের অবস্থা মারাত্বক।চিকিৎসক আরো জানান, আঃ মালেকের মাথার আঘাত গুরুত্বর তার ব্রেনে রক্ত ক্ষরনের সম্ভাবনা বেশী। কারন ভর্তির হওয়ায় পর এ পর্যন্ত এত চিকিৎসার পরও তার জ্ঞান ফিরে আসেনি। তাকে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজনে। রাজুর পরিবারের সবাই অসূস্থ্য এবং বাইরে নিয়ে চিকিৎসা করানোর মত সামর্থ্যও নেই দরিদ্র এই পরিবারটির। এ খবর জানতে পেরে বৃদ্ধ আঃ মালেকের চিকিৎসার জন্য তার পাশে দাড়ান পৌর প্যানেল মেয়র আশরাফুল আলম আশরাফ। তিনি অসহায়, সজ্ঞাহীন ও দরিদ্র বৃদ্ধ লোকটির চিকিৎসার সকল প্রকার দায়িত্ব নিয়ে মহানুভবতার পরিচয় দিলেন। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে প্যানেল মেয়র আশরাফ জানান, আমি সোমবার রাত ৯ টার সময় জানতে পারি কাশীপুর গ্রামের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীদের হামলার শিকার আঃ মালেক অবস্থা আশংকাজনক তার উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন। চিকিৎসকের সাথে কথা বলে জানতে পারি তার ব্রেনে রক্ত ক্ষরন হচ্ছে এক্ষুনি তাকে যশোর অথবা ঢাকাতে নিতে হবে। বাইরে নিয়ে চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য তার পরিবারের নেই। তাই মাদক ব্যবসার প্রতিবাদকারী এভাবে বিনা চিকিৎসায় মরতে পারে না। আমি নিজে এ্যাম্বুলেন্স ডেকে তাকে যশোরে পাঠিয়েছি কিন্তু তার অবস্থা এতটাই মারাত্বক যে, যশোরের চিকিৎকরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেন। আমি বৃদ্ধ লোকটার চিকিৎসার জন্য ঢাকাতে পাঠিয়েছি। রোগী বর্তমানে ঢাকাতে আছে এবং আমি চিকিৎসার সকল প্রকার ব্যবস্থা করেছি। আমি চাই বৃদ্ধ লোকটি যেন সু-চিকিৎসায় সূস্থ্য হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসতে পারে। তিনি আরো জানান মাদকের বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্ছার হতে হবে। কালীগঞ্জে কাউকে আর মাদক ব্যবসা করতে দেওয়া হবে না। মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে যেয়ে কারো যদি কোন বিপদ আসে আমি তার পাশে আছি। কেউ যদি কোথাও মাদক বেচাকেনা করে তাহলে আমাকে জানালে আমি তাৎক্ষনি ভাবে ব্যবস্থা নেব।
উল্লেখ্য গত ২২/০৬/১৮ ইং তারিখে কালীগঞ্জ পৌরসভার কাশীপুর গ্রামের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী মিজানুর প্রতিবেশী বাড়িতে মাদকদ্রব্য না রাখায় ক্ষিপ্ত হয়ে রাজু আহম্মেদ নামের এক হ্যান্ডলিং শ্রমিকসহ তার পরিবারের ৫ সদস্যকে পিটিয়ে জখম করেছে মাদক ব্যসায়ীরা। এই ঘটনার পর অভিযুক্ত মাদক ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান পালিতক রয়েছে। এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ থানার এস আই সম্বিত জানান, এ ঘটনায় গত সোমবার সন্ধ্যায় মিজানের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। আমরা পালাতক মাদক ব্যবসায়ী মিজানুরসহ সকল আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা করছি।
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ পৌরসভার কাশীপুর গ্রামে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ও তার সঙ্গীরা প্রতিবেশী রাজু আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা করে।
মিজানুর মাদকদ্রব্য প্রতিবেশী রাজুর বাড়িতে রাখার প্রস্তাব দিলে রাজু এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় সে ক্ষিপ্ত হয়ে রাজুর পরিবারের উপর এই নির্মম নির্যাতন চালায়।
হামলায় রাজুসহ তার স্ত্রী মনোয়ার বেগম, শ্বশুর আব্দুল মালেক, শাশুড়ি আম্বিয়া বেগম, শ্যালিকা তহমিনাকে লাঠি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে আহত করে।আহতদের সবাইকে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সবাই অসুস্থ্য তবে রাজুর বৃদ্ধ শশুর আঃ মালেকের অবস্থা মারাত্বক।চিকিৎসক আরো জানান, আঃ মালেকের মাথার আঘাত গুরুত্বর তার ব্রেনে রক্ত ক্ষরনের সম্ভাবনা বেশী। কারন ভর্তির হওয়ায় পর এ পর্যন্ত এত চিকিৎসার পরও তার জ্ঞান ফিরে আসেনি। তাকে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজনে। রাজুর পরিবারের সবাই অসূস্থ্য এবং বাইরে নিয়ে চিকিৎসা করানোর মত সামর্থ্যও নেই দরিদ্র এই পরিবারটির। এ খবর জানতে পেরে বৃদ্ধ আঃ মালেকের চিকিৎসার জন্য তার পাশে দাড়ান পৌর প্যানেল মেয়র আশরাফুল আলম আশরাফ। তিনি অসহায়, সজ্ঞাহীন ও দরিদ্র বৃদ্ধ লোকটির চিকিৎসার সকল প্রকার দায়িত্ব নিয়ে মহানুভবতার পরিচয় দিলেন। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে প্যানেল মেয়র আশরাফ জানান, আমি সোমবার রাত ৯ টার সময় জানতে পারি কাশীপুর গ্রামের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীদের হামলার শিকার আঃ মালেক অবস্থা আশংকাজনক তার উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন। চিকিৎসকের সাথে কথা বলে জানতে পারি তার ব্রেনে রক্ত ক্ষরন হচ্ছে এক্ষুনি তাকে যশোর অথবা ঢাকাতে নিতে হবে। বাইরে নিয়ে চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য তার পরিবারের নেই। তাই মাদক ব্যবসার প্রতিবাদকারী এভাবে বিনা চিকিৎসায় মরতে পারে না। আমি নিজে এ্যাম্বুলেন্স ডেকে তাকে যশোরে পাঠিয়েছি কিন্তু তার অবস্থা এতটাই মারাত্বক যে, যশোরের চিকিৎকরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেন। আমি বৃদ্ধ লোকটার চিকিৎসার জন্য ঢাকাতে পাঠিয়েছি। রোগী বর্তমানে ঢাকাতে আছে এবং আমি চিকিৎসার সকল প্রকার ব্যবস্থা করেছি। আমি চাই বৃদ্ধ লোকটি যেন সু-চিকিৎসায় সূস্থ্য হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসতে পারে। তিনি আরো জানান মাদকের বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্ছার হতে হবে। কালীগঞ্জে কাউকে আর মাদক ব্যবসা করতে দেওয়া হবে না। মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে যেয়ে কারো যদি কোন বিপদ আসে আমি তার পাশে আছি। কেউ যদি কোথাও মাদক বেচাকেনা করে তাহলে আমাকে জানালে আমি তাৎক্ষনি ভাবে ব্যবস্থা নেব।
উল্লেখ্য গত ২২/০৬/১৮ ইং তারিখে কালীগঞ্জ পৌরসভার কাশীপুর গ্রামের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী মিজানুর প্রতিবেশী বাড়িতে মাদকদ্রব্য না রাখায় ক্ষিপ্ত হয়ে রাজু আহম্মেদ নামের এক হ্যান্ডলিং শ্রমিকসহ তার পরিবারের ৫ সদস্যকে পিটিয়ে জখম করেছে মাদক ব্যসায়ীরা। এই ঘটনার পর অভিযুক্ত মাদক ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান পালিতক রয়েছে। এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ থানার এস আই সম্বিত জানান, এ ঘটনায় গত সোমবার সন্ধ্যায় মিজানের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। আমরা পালাতক মাদক ব্যবসায়ী মিজানুরসহ সকল আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা করছি।
No comments