সংবাদ সম্মেলন শালিসে জুতা পেটা করে হত্যার বিচারের দাবীতে শৈলকুপায় স্ত্রী-সন্তানদের
চিত্রা নিউজ ঝিনাইদহ : ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলায় শালিসে জুতা পেটা করে পিতাকে হত্যার ঘটনার বিচারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন করেছে সন্তানেরা। বৃহস্পতিবার বিকেলে শৈলকুপা প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয় চৌরাস্তার মোড়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- বসন্তপুর গ্রামের মৃত ইয়ারত আলী মন্ডলের স্ত্রী রাজিয়া বেগম, কন্যা আন্না খাতুন ও ছেলে খোকন মন্ডল।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মৃত ইয়ারত আলী মন্ডলের কন্যা আন্না খাতুন বলেন, সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে আমার পিতা ও ছোট ফুফু স্কুল শিক্ষিকা হাসিনার মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ বিরোধ চলে আসছিলো। এরই জেরে গত ১০ এপ্রিল সন্ধ্যায় বসন্তপুর বাজারে জমাজমি সংক্রান্ত গ্রাম্য শালিসে আমার পিতাকে ছোট ফুফু হাসিনার নেতৃত্বে জুতা পেটা ও বেধড়ক মারপিট করে মাতব্বররা। সেই সাথে হত্যার হুমকি দিয়ে আমার পিতাকে স্ব-পরিবারে গ্রাম ছাড়তে বলা হয়।
ওই রাতেই আমার পিতার ঝুলন্ত মৃতদেহ বাড়ীর পাশের বাগান থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় আমি বাদী হয়ে ছোট ফুফু হাসিনাসহ ৭জনকে আসামী করে শৈলকুপা থানায় একটি মামলা দায়ের করি। আসামি স্কুল শিক্ষিকা হাসিনা খাতুন হাই কোর্টের মাধ্যমে সম্প্রতি জামিনে মুক্তি পেয়েছে। এরপর থেকেই মামলা তুলে নিতে আমাদেরকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধামকি দিয়ে চলেছেন। এছাড়াও বিভিন্ন মাধ্যমে আমার ছোট ভাই খোকনকে হত্যার হুমকিও দিচ্ছেন। পরিশেষে আমার পিতার হত্যাকান্ডের সাথে জড়িতদের অতিদ্রুত গ্রেফতার পূর্বক দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমে শাস্তির দাবী জানাই। সেই সাথে আমি ও আমার পরিবারের নিরাপত্তার জন্য প্রসনের হস্তক্ষেপ কামনা করি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- বসন্তপুর গ্রামের মৃত ইয়ারত আলী মন্ডলের স্ত্রী রাজিয়া বেগম, কন্যা আন্না খাতুন ও ছেলে খোকন মন্ডল।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মৃত ইয়ারত আলী মন্ডলের কন্যা আন্না খাতুন বলেন, সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে আমার পিতা ও ছোট ফুফু স্কুল শিক্ষিকা হাসিনার মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ বিরোধ চলে আসছিলো। এরই জেরে গত ১০ এপ্রিল সন্ধ্যায় বসন্তপুর বাজারে জমাজমি সংক্রান্ত গ্রাম্য শালিসে আমার পিতাকে ছোট ফুফু হাসিনার নেতৃত্বে জুতা পেটা ও বেধড়ক মারপিট করে মাতব্বররা। সেই সাথে হত্যার হুমকি দিয়ে আমার পিতাকে স্ব-পরিবারে গ্রাম ছাড়তে বলা হয়।
ওই রাতেই আমার পিতার ঝুলন্ত মৃতদেহ বাড়ীর পাশের বাগান থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় আমি বাদী হয়ে ছোট ফুফু হাসিনাসহ ৭জনকে আসামী করে শৈলকুপা থানায় একটি মামলা দায়ের করি। আসামি স্কুল শিক্ষিকা হাসিনা খাতুন হাই কোর্টের মাধ্যমে সম্প্রতি জামিনে মুক্তি পেয়েছে। এরপর থেকেই মামলা তুলে নিতে আমাদেরকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধামকি দিয়ে চলেছেন। এছাড়াও বিভিন্ন মাধ্যমে আমার ছোট ভাই খোকনকে হত্যার হুমকিও দিচ্ছেন। পরিশেষে আমার পিতার হত্যাকান্ডের সাথে জড়িতদের অতিদ্রুত গ্রেফতার পূর্বক দেশের প্রচলিত আইনের মাধ্যমে শাস্তির দাবী জানাই। সেই সাথে আমি ও আমার পরিবারের নিরাপত্তার জন্য প্রসনের হস্তক্ষেপ কামনা করি।
No comments